আইসিসির সংশোধিত ওয়ানডে র্যাঙ্কিং আজ প্রকাশিত হয়েছে। ২০১৪ সালের পর থেকে দলগুলোর পারফরম্যান্সে ওপর ভিত্তি করে সাজানো এই র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ নিজেদের অবস্থান ধরে রেখেছে। সাতেই আছে বাংলাদেশ। তবে ২০১৪ সালের মাঝপথের একের পর এক সিরিজ হারের প্রভাবটাও পড়েছে রেটিং পয়েন্টে। গত সপ্তাহেও বাংলাদেশের রেটিং ছিল ৯২ পয়েন্ট, সেটা আজ ১ পয়েন্ট কমেছে।
পুনর্বিন্যস্ত র্যাঙ্কিং তবু বাংলাদেশের আশা বাড়িয়ে দিয়েছে। কারণ, প
য়েন্টের এমন ওলট-পালটে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে নিচের দিকে থাকা সব দল। আটে থাকা পাকিস্তানের (৮৮) পয়েন্টও ২ কমছে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, নয়ে থাকা ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৪ পয়েন্ট হারিয়েছে। ক্যারিবীয়দের পয়েন্ট এখন ৭৯। বাংলাদেশ তাদের চেয়ে এগিয়ে আছে ১২ পয়েন্টে। এর মধ্যে ওয়েস্ট ইন্ডিজের এই ব্যবধান কমিয়ে আনার সম্ভাবনা তেমন নেই বললেই চলে।
এ কারণে আয়ারল্যান্ড ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ত্রিদেশীয় সিরিজ কিংবা চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে অবিশ্বাস্য কোনো ভরাডুবি না হলে ২০১৯ বিশ্বকাপে সরাসরি অংশগ্রহণ প্রায় নিশ্চিত বাংলাদেশের। কারণ, ৩০ সেপ্টেম্বরের কাট অফ সময়ের আগে প্রথম আট দলই যে সে সুযোগটা পাবে।
সে তুলনায় আরেকটি অর্জনেরও একটা সুযোগ আছে বাংলাদেশের। ত্রিদেশীয় সিরিজে আয়ারল্যান্ডকে দুই ম্যাচে হারালে এবং নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে এক ম্যাচ জিতলেই র্যাঙ্কিংয়ে ছয়ে উঠে আসবে বাংলাদেশ। কারণ, সংশোধিত র্যাঙ্কিংয়ে ছয়ে থাকা শ্রীলঙ্কা হারিয়েছে ৫ রেটিং পয়েন্ট। লঙ্কানরা এখন ৯৩ পয়েন্ট নিয়ে বাংলাদেশের হাতের নাগালে।
প্রতি বছর এই সময়ে র্যাঙ্কিং সংশোধন করে আইসিসি। তাতে আগের তিন বছরের খেলার পয়েন্টগুলোই শুধু যুক্ত হয়, এর আগের পয়েন্টগুলো বাদ দেওয়া হয়। গত এক বছরের (২০১৬-এর মে থেকে) ম্যাচগুলোর অর্জিত পয়েন্টের শতভাগ নেওয়া হয়। এর আগের দুই বছরের (২০১৪ থেকে ২০১৬ সালের এপ্রিল) ম্যাচগুলোর পয়েন্ট নেওয়া হয় অর্ধেক। ২০১৫ সালে বাংলাদেশ অবিস্মরণীয় সাফল্য পেয়েছিল ওয়ানডেতে। সেই সময়ের পাওয়া পয়েন্ট অর্ধেক যোগ হয়েছে, আগের রেটিংয়ে যোগ হয়েছিল শতভাগ। এ কারণে রেটিং পয়েন্ট কমেছে বাংলাদেশের। আইসিসি।
য়েন্টের এমন ওলট-পালটে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে নিচের দিকে থাকা সব দল। আটে থাকা পাকিস্তানের (৮৮) পয়েন্টও ২ কমছে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, নয়ে থাকা ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৪ পয়েন্ট হারিয়েছে। ক্যারিবীয়দের পয়েন্ট এখন ৭৯। বাংলাদেশ তাদের চেয়ে এগিয়ে আছে ১২ পয়েন্টে। এর মধ্যে ওয়েস্ট ইন্ডিজের এই ব্যবধান কমিয়ে আনার সম্ভাবনা তেমন নেই বললেই চলে।
এ কারণে আয়ারল্যান্ড ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ত্রিদেশীয় সিরিজ কিংবা চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে অবিশ্বাস্য কোনো ভরাডুবি না হলে ২০১৯ বিশ্বকাপে সরাসরি অংশগ্রহণ প্রায় নিশ্চিত বাংলাদেশের। কারণ, ৩০ সেপ্টেম্বরের কাট অফ সময়ের আগে প্রথম আট দলই যে সে সুযোগটা পাবে।
সে তুলনায় আরেকটি অর্জনেরও একটা সুযোগ আছে বাংলাদেশের। ত্রিদেশীয় সিরিজে আয়ারল্যান্ডকে দুই ম্যাচে হারালে এবং নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে এক ম্যাচ জিতলেই র্যাঙ্কিংয়ে ছয়ে উঠে আসবে বাংলাদেশ। কারণ, সংশোধিত র্যাঙ্কিংয়ে ছয়ে থাকা শ্রীলঙ্কা হারিয়েছে ৫ রেটিং পয়েন্ট। লঙ্কানরা এখন ৯৩ পয়েন্ট নিয়ে বাংলাদেশের হাতের নাগালে।
প্রতি বছর এই সময়ে র্যাঙ্কিং সংশোধন করে আইসিসি। তাতে আগের তিন বছরের খেলার পয়েন্টগুলোই শুধু যুক্ত হয়, এর আগের পয়েন্টগুলো বাদ দেওয়া হয়। গত এক বছরের (২০১৬-এর মে থেকে) ম্যাচগুলোর অর্জিত পয়েন্টের শতভাগ নেওয়া হয়। এর আগের দুই বছরের (২০১৪ থেকে ২০১৬ সালের এপ্রিল) ম্যাচগুলোর পয়েন্ট নেওয়া হয় অর্ধেক। ২০১৫ সালে বাংলাদেশ অবিস্মরণীয় সাফল্য পেয়েছিল ওয়ানডেতে। সেই সময়ের পাওয়া পয়েন্ট অর্ধেক যোগ হয়েছে, আগের রেটিংয়ে যোগ হয়েছিল শতভাগ। এ কারণে রেটিং পয়েন্ট কমেছে বাংলাদেশের। আইসিসি।
সংশোধিত ওয়ানডে র্যাঙ্কিং
দল | বর্তমান পয়েন্ট | (আগের) |
দক্ষিণ আফ্রিকা | ১২৩ | (১১৯) |
অস্ট্রেলিয়া | ১১৮ | (১১৮) |
ভারত | ১১৭ | (১১২) |
নিউজিল্যান্ড | ১১৫ | (১১২) |
ইংল্যান্ড | ১০৯ | (১০৮) |
শ্রীলঙ্কা | ৯৩ | (৯৮) |
বাংলাদেশ | ৯১ | (৯২) |
পাকিস্তান | ৮৮ | (৯০) |
ওয়েস্ট ইন্ডিজ | ৭৯ | (৮৩) |
আফগানিস্তান | ৫২ | (৫২) |
জিম্বাবুয়ে | ৪৬ | (৪৮) |
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন