ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে পরিবহনকর্মী মামুনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তিন দিনের হেফাজতে পেয়েছে পুলিশ।
শনিবার তাকে আদালতে হাজির করে দারুস সালাম থানার এসআই রায়হানুজ্জামান সাত দিনের হেফাজতের নেওয়ার আবেদন করেন।
আবেদন শুনে ঢাকার মহানগর হাকিম এস এম মাসুদ জামান তিন দিনের হেফাজত মঞ্জুর করেন বলে পুলিশের প্রসিকিউসন বিভাগের সহকারী কমিশনার মিরাশ উদ্দিন জানান।
তিনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, আদালত আসামির পক্ষে করা জামিন আবেদন নাকচ করে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ধর্ষণচেষ্টার ধারায় তার রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
শুক্রবার দুপুরে দারুস সালাম থানায় মানিকগঞ্জ থেকে ঢাকাগামী শুকতারা পরিবহনের চালকের সহকারী মামুনের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির লিখিত অভিযোগ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় বর্ষের এক ওই ছাত্রী।
দারুস সালাশ থানার ওসি মো. সেলিমুজ্জামান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, শুক্রবার রাতে মানিকগঞ্জ থেকে শুকতারা পরিবহনের কর্মচারী মামুনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
অভিযোগকারী শিক্ষার্থীর এক বন্ধু বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, শুক্রবার দুপুরে গ্রামের বাড়ি মানিকগঞ্জ থেকে শুকতারা পরিবহনের একটি বাসে করে ঢাকায় ফিরছিলেন ওই ছাত্রী। বাসে স্বলসংখ্যক যাত্রী থাকায় তিনি একা একটি আসনে বসেন।
বেলা দেড়টার দিকে বাসটি সিংগাইর উপজেলা পেরোনোর পর চালকের এক সহকারী তার পাশ ঘেঁষে বসেন এবং বিভিন্ন ধরনের কথা বলে গায়ে হাত দেওয়ার চেষ্টা করেন।
“সামনের দিকের সিটে বসেছিলাম। একবারে পেছনের দিকে মাত্র কয়েকজন যাত্রী ছিল। সিংগাইর পার হওয়ার পর আমার পাশের খালি সিটে মামুন নামে চালকের এক সহকারী বসে গায়ে হাত দেওয়ার চেষ্টা করে। পরে অশ্লীল কথা বলে,” বলেন ওই ছাত্রী।
এর প্রতিবাদ করায় নিপীড়ক ‘আজেবাজে কথা’ বলে মাঝপথে বাস থেকে তাকে নামিয়ে দিতে চেয়েছিল জানিয়ে তিনি বলেন, “পরে অন্য কয়েকজন যাত্রী এগিয়ে আসায় তা পারেনি। গাবতলী নেমে থানায় এসেছি।”
মামুন নামটি ওই বাসের চালকের আরেক সহকারীর কাছে শুনেছেন বলে জানান ওই শিক্ষার্থী।
আবেদন শুনে ঢাকার মহানগর হাকিম এস এম মাসুদ জামান তিন দিনের হেফাজত মঞ্জুর করেন বলে পুলিশের প্রসিকিউসন বিভাগের সহকারী কমিশনার মিরাশ উদ্দিন জানান।
তিনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, আদালত আসামির পক্ষে করা জামিন আবেদন নাকচ করে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ধর্ষণচেষ্টার ধারায় তার রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
শুক্রবার দুপুরে দারুস সালাম থানায় মানিকগঞ্জ থেকে ঢাকাগামী শুকতারা পরিবহনের চালকের সহকারী মামুনের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির লিখিত অভিযোগ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় বর্ষের এক ওই ছাত্রী।
দারুস সালাশ থানার ওসি মো. সেলিমুজ্জামান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, শুক্রবার রাতে মানিকগঞ্জ থেকে শুকতারা পরিবহনের কর্মচারী মামুনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
অভিযোগকারী শিক্ষার্থীর এক বন্ধু বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, শুক্রবার দুপুরে গ্রামের বাড়ি মানিকগঞ্জ থেকে শুকতারা পরিবহনের একটি বাসে করে ঢাকায় ফিরছিলেন ওই ছাত্রী। বাসে স্বলসংখ্যক যাত্রী থাকায় তিনি একা একটি আসনে বসেন।
বেলা দেড়টার দিকে বাসটি সিংগাইর উপজেলা পেরোনোর পর চালকের এক সহকারী তার পাশ ঘেঁষে বসেন এবং বিভিন্ন ধরনের কথা বলে গায়ে হাত দেওয়ার চেষ্টা করেন।
“সামনের দিকের সিটে বসেছিলাম। একবারে পেছনের দিকে মাত্র কয়েকজন যাত্রী ছিল। সিংগাইর পার হওয়ার পর আমার পাশের খালি সিটে মামুন নামে চালকের এক সহকারী বসে গায়ে হাত দেওয়ার চেষ্টা করে। পরে অশ্লীল কথা বলে,” বলেন ওই ছাত্রী।
এর প্রতিবাদ করায় নিপীড়ক ‘আজেবাজে কথা’ বলে মাঝপথে বাস থেকে তাকে নামিয়ে দিতে চেয়েছিল জানিয়ে তিনি বলেন, “পরে অন্য কয়েকজন যাত্রী এগিয়ে আসায় তা পারেনি। গাবতলী নেমে থানায় এসেছি।”
মামুন নামটি ওই বাসের চালকের আরেক সহকারীর কাছে শুনেছেন বলে জানান ওই শিক্ষার্থী।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন